WHAT'S NEW?
Loading...
স্পোর্টস ডেস্ক : মেসি-দি মারিয়ার চোখ ধাঁধানো ফুটবলে আজেন্টিনা গোল বন্যায় ভাসিয়ে দিল প্যারাগুয়েকে। ৬-১ গোলের বিশাল জয় নিয়ে কোপা আমেরিকার শিরোপার আরও কাছে পৌঁছেছে আর্জেন্টিনা। ৪ জুলাই ফাইনালে মেসিদের মুখোমুখি হবে চিলি।

দলের হয়ে দি মারিয়া করেন জোড়া গোল। মার্কোস রোহো, ও হাভিয়ের পাস্তুরে, সের্হিও আগুয়েরো, গনসালো হিগুয়াইন একটি করে গোল করেন। নিজে গোল না পেলেও চারটি গোলে সাহায্য করেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক লিওনেল মেসি। প্যারাগুয়ের একমাত্র গোলটি করেন লুকাস বারিওস।
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে একাধিক মামলায় গ্রেপ্তারকৃত সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর এড়িয়ে গেছেন সাংবাদিকদের। ছবি তোলা কিংবা প্রশ্ন না করতে হাতজোড় করে সাংবাদিকদের অনুরোধ করেন তিনি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন লতিফ সিদ্দিকী। জামিনে মুক্তির সব কাগজপত্র যাচাই শেষে সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাকে মুক্তি দেয়া হয়।
এর আগে দুপুরে মুক্তির খবর পেয়ে ওই হাসপাতালে ৫১২নং কেবিনের সামনে ভিড় করেন সাংবাদিকরা। তিনি এসময় অপেক্ষমান সাংবাদিকদের হাতজোড় করে বলেন, ‘আপনারা আর আমার ছবি তুলবেন না, আমাকে কোনও প্রশ্ন করবেন না।’
গত বছর ২৯ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে প্রবাসী টাঙ্গাইল সমিতির এক অনুষ্ঠানে হজ ও তাবলীগ জামাত নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেন তৎকালীন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী। একই সময় প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে নিয়েও কটূক্তি করেন তিনি।
এ ঘটনায় তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন মন্ত্রী লতিফ। এরপর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে প্রায় দুই ডজন মামলা হয়।
বিভিন্ন ইসলামপন্থি দলগুলোর আন্দোলনের হুমকি ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে সমালোচনার মুখে মন্ত্রিসভা থেকে গত ১২ অক্টোবর অপসারণের প্রজ্ঞাপন জারি ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর পদ থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
পরে দলে প্রাথমিক সদস্যপদও বাতিল করা হয়। ২০১৪ সালের ২৩ নভেম্বর রাতে ভারত হয়ে দেশে ফেরেন লতিফ সিদ্দিকী। পরদিন তিনি আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠান। - See more at: http://www.iportbd.com/details.php?id=30478#sthash.BFjuigxc.dpuf
নতুন অর্থবছরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের জন্য চার লাখ ১৫ হাজার ৩০৮ কোটি ১৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকা ব্যয়ের অনুমোদন দিয়ে নির্দিষ্টকরণ বিল- ২০১৫ জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে। এর মাধ্যমে ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট পাস হলো।
মঙ্গলবার বিরোধী দল জাতীয় পার্টির উপস্থিতিতে সর্বসম্মতিক্রমে এই বাজেট পাস হয়। এটি ঐক্যমতের সরকারের দ্বিতীয় বাজেট। আগামীকাল বুধবার থেকে নতুন অর্থবছর শুরু হবে।
বাজেট পাসের সময় সংসদের সভাপতির আসনে ছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। অন্যদিকে ট্রেজারি বেঞ্চে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধী দলীয় নেত্রী রওশন এরশাদ, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ।
অনুমোদিন ব্যায়ের মধ্যে প্রকৃত বাজেট হলো ২ লাখ ৯৫ হাজার ১শ’ কোটি টাকা। যা গত ৪ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেছিলেন।
ব্যয় অনুমোদনের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীরা জাতীয় সংসদে মোট ৫৬টি মঞ্জুরি দাবি উত্থাপন করেন। এসব মঞ্জুরি দাবির বিপরীতে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি ও স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের মধ্যে সাত সংসদ সদস্য মোট ৫২৫টি ছাটাই প্রস্তাব আনেন।
ছাটাই প্রস্তাব আনা সংসদ সদস্যরা হলেন- হাজী মো. সেলিম, মো. শওকত চৌধুরী, নূরুল ইসলাম মিলন, মো. রুস্তম আলী ফরাজী, ফখরুল ইমাম, নুরুল ইসলাম ওমর, মাহজাবীন মোরশেদ, তাহজীব আলম সিদ্দিকী এবং আবদুল মতিন। এসব প্রস্তাবের মধ্যে নীতি অনুমোদন ছাঁটাই, মিতব্যয় ছাঁটাই ও প্রতিকী ছাটাই রয়েছে।
এসব ছাঁটাই প্রস্তাব নিষ্পত্তি শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বেলা ১টা ২৫ মিনিটে নির্দিষ্টকরণ বিল ২০১৫ পাসের জন্য সংসদে উত্থাপন করেন। বিলের দফাগুলি সংসদে গৃহীত হওয়ার পর বেলা ১টা ২৯ মিনিটে নির্দিষ্টকরণ বিল কণ্ঠভোটে সংসদে পাস হয়।
এই নির্দিষ্টকরণ বিলই ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেট। যদিও নির্দিষ্টকরণ বিলে চার লাখ ১৫ হাজার ৩০৮ কোটি ১৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকা ব্যয়ের অনুমোদন করেছে সংসদ।
সংসদে গৃহিত এই অর্থ হিসাববিজ্ঞানের তত্ত্বানুযায়ি গ্রস বাজেট। যা পুরোপুরি ব্যয় হয় না। শুধুমাত্র আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার বাধ্যবাধকতা অনুযায়ি কিছু ব্যয় বাজেট বরাদ্দে দেখাতে হয়। যা পরে আয় দেখিয়ে বাজেটের ভারসাম্য রক্ষা করা হয়। প্রকৃত অর্থে আগামী অর্থবছরের মূল বাজেট হলো ২ লাখ ৯৫ হাজার ১শ’ কোটি টাকা। এই টাকাই আগামী সারা অর্থবছরজুড়ে সরকারের রাজস্ব উন্নয়ন কর্মকান্ডে ব্যয় করা হবে।
সংসদে গৃহীত চার লাখ ১৫ হাজার ৩০৮ কোটি ১৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকার মধ্যে সংযুক্ত তহবিলের ওপর দায় হচ্ছে এক লাখ ৪৪ হাজার ১৭৬ কোটি ৯৭ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। যা সংসদে অনুমোদনের কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমতা বলে সরাসরি এই অর্থ ব্যয়ের অনুমোদন দিতে পারেন। সংযুক্ত তহবিলের দায়ের মধ্যে ট্রেজারি বিলের দায় পরিশোধ, হাইকোর্টে বিচারপতি ও মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রককের বেতন ইত্যাদি দায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
অবশিষ্ট দুই লাখ ৭১ হাজার ১৩১ কোটি ২১ লাখ ৪৩ হাজার টাকা হচ্ছে সংসদে ভোটে গৃহীত ব্যয়। এই অর্থই ৫৬টি মঞ্জুরি দাবির মধ্য দিয়ে সংসদে গৃহীত হয়েছে।
সরকার ও বিরোধী দলের হুইপের মধ্যে সমঝোতা অনুযায়ী মোট ৫৬টি মঞ্জুরি দাবির মধ্যে সাতটি মঞ্জুরি দাবি আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়। এ দাবিগুলো হলো জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শিল্প, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন। এসব মঞ্জুরি দাবির ওপর বিরোধী দল ও স্বতন্ত্র সদস্যরা তাদের আনিত ছাঁটাইয়ের প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। যদিও আলোচনা শেষে এ ছাঁটাই প্রস্তাবগুলো কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়।
বাজেটখাতওয়ারি বরাদ্দের পূর্ণাঙ্গ তালিকা জাতীয় সংসদ খাতে ২০৩ কোটি ৭৮ লাখ ৪৩ হাজার টাকা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় খাতে ৮০২ কোটি ৭২ হাজার টাকা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ খাতে অনধিক ৫০ কোটি ৩১ লাখ টাকা, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় খাতে এক হাজার চারশ’ ৮৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় খাতে এক হাজার ৫শ’ কোটি ৩৮ লাখ টাকা, অর্থ বিভাগ খাতে এক লাখ ৯৪ হাজার ৩৯৭ কোটি ৫৫ লাখ ৩৩ হাজার টাকা, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ খাতে এক হাজার আটশ’ কোটি ৪১ লাখ টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ খাতে ৯২৩ কোটি ৮৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকা, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ খাতে ৯ হাজার ৬’শ ৬৩ কোটি ১০ লাখ, পরিকল্পনা বিভাগ খাতে এক হাজার ৮৬ কোটি ৮৮ লাখ টাকা, বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ খাতে ১৩৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ খাতে ৩৯৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় খাতে ৩৫৯ কোটি ৫৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় খাতে ৯০২ কোটি ২১ লাখ টাকা, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় খাতে ১৮ হাজার ৩৭৭ কোটি ৪৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ খাতে ২০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, আইন ও বিচার বিভাগ খাতে এক হাজার ৪৬ কোটি ৮ লাখ টাকা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় খাতে ১২ হাজার ৪০৩ কোটি ৮৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা দেয়া হয়েছে।
সেই সঙ্গে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ খাতে ২১ কোটি ৩২ লাখ টাকা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় খাতে ১৪ হাজার ৫০৪ কোটি ৩৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকা, শিক্ষা মন্ত্রণালয় খাতে ১৭ হাজার ১১৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় খাতে এক হাজার ৫৫০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় খাতে ১২ হাজার ৭২৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় খাতে এক হাজার ২১৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় খাতে তিন হাজার ২৫৭ কোটি ৫১ লাখ সাত হাজার টাকা, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় খাতে এক হাজার ৬৭৯ কোটি ৩২ লাখ ৫৩ হাজার টাকা, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় খাতে ৩০২ কোটি টাকা, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় খাতে দুই হাজার ৯১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা, তথ্য মন্ত্রণালয় খাতে ৬৫৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় খাতে ৩৬৪ কোটি ৯৫ লাখ ৫৩ হাজার টাকা, ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় খাতে ৪২৭ কোটি ৮২ লাখ ১০ হাজার টাকা, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় খাতে ৮৩৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা, স্থানীয় সরকার বিভাগ খাতে ১৮ হাজার ৮৭১ কোটি ৯০ লাখ টাকা, পল্ল¬ী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ খাতে এক হাজার ৩৫০ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, শিল্প মন্ত্রণালয় খাতে এক হাজার ৩৭২ কোটি ৩৩ লাখ টাকা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় খাতে ২৮৪ কোটি ২১ লাখ টাকা, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ খাতে ২ হাজার ৩৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা, কৃষি মন্ত্রণালয় খাতে ১২ হাজার ৭০৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয় খাতে এক হাজার ৪৮৯ কোটি ৪১ লাখ টাকা বরাদ্দ হয়েছে।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় খাতে এক হাজার ২০ কোটি ২৪ লাখ ৯৯ হাজার টাকা, ভূমি মন্ত্রণালয় খাতে ৮৮৯ কোটি ৪৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকা, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় খাতে তিন হাজার ৮৮৬ কোটি টাকা, খাদ্য মন্ত্রণালয় খাতে ১১ হাজার ২১৮ কোটি ৬৮ লাখ ২৮ হাজার টাকা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় খাতে সাত হাজার ৪৪০ কোটি ৫০ লাখ ৩২ হাজার টাকা, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ খাতে সাত হাজার ৯১১ কোটি ৮৩ লাখ টাকা, রেলপথ মন্ত্রণালয় খাতে সাত হাজার ৮৩৯ কোটি ৩০ লাখ ৭১ হাজার টাকা, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় খাতে এক হাজার ৩৭৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকা, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় খাতে ৩৭১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় খাতে দুই হাজার ৩৭৩ কোটি ৪১ লাখ টাকা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় খাতে ৭৭৯ কোটি ৩ লাখ টাকা, বিদ্যুৎ বিভাগ খাতে ১৬ হাজার ৫০৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, সুপ্রিমকোর্ট খাতে ১১২ কোটি ৬১ লাখ টাকা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় খাতে দুই হাজার ৬৭৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় খাতে ৪৩৮ কোটি ৬৭ লাখ ৯৯ হাজার, দুর্নীতি দমন কমিশন খাতে ৬৩ কোটি ৫৯ লাখ টাকা, সেতু বিভাগ খাতে আট হাজার ৯৫২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
- See more at: http://www.iportbd.com/details.php?id=30511#sthash.2twp9sQR.dpuf
 ক্রিকেট বিশ্বে চিরপ্রতিদ্বদ্বি ভারত ও পাকিস্তানের সম্পর্ক মোটেই ভালো নয়। কয়েক দিন আগে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চেয়্যারম্যান শাহরিয়ার খান ভারত সফরে আসলেও এখনো বন্ধুত্বে পৌঁছতে পারেনি এই দুই দেশ।এ বিষয়টি আইসিসি বেশ আগেই আমলে নিয়েছে আইসিসি। এশিয়ার ডন খ্যাত পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার জহির আব্বাস আইসিসির সভাপতি হওয়ায় তিনি এ বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন।তিনি বলেছেন, আইসিসির পদে থাকা মানে এই নয়, যে আমি এবিষয়ে কিছু করতে পারব না৷ ক্রিকেটকে ভালোবাসি, আগামী এক বছরে বিশ্ব ক্রিকেটের জন্য অনেক কিছু করতে চাই৷ নতুন উদ্যোগ হিসাবে ভারত-পাকিস্তানের দা-কুমড়া সম্পর্কে বরফ গলানোর জন্য কাজ করবেন তিনি।তিনি বলেন, আমি ভারত-পাক সিরিজকে পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করব৷ দুই দেশের ক্রিকেটপ্রেমী মানুষই দু’দলের লড়াই দেখতে চায়৷ আব্বাস বলেন, বিশ্বের সবখানে ক্রিকেট খেলাকে পৌঁছে দিতে হবে। ক্রিকেট নিয়ে শত্রুতা নয় প্রতিটি দেশই বন্ধুত্বে পরিণত হোক এটাই তার প্রত্যাশা।পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটার জহির আব্বাস শিগগিরই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষীয় সিরিজ দেখতে চান। 
মাশরাফির পর নাসির হোসেনের পাশে দাঁড়ালেন টাইগারদের টেস্ট দলপতি মুশফিকুর রহিম। সোমবার ফেসবুকে ভক্তদের উদ্দেশে দেওয়া এক মেসেজে মুশফিক সবাইকে বাজে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন।
মুশফিক তার ফেসবুকে লেখেন, ক্রিকেট বিশ্বে বাংলাদেশের ক্রিকেট ভক্তদের সবচেয়ে উৎসাহিত ভক্ত হিসেবে গণ্য করা হয়। মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে ক্রিকেটাররা ভক্তদের থেকে সব সময় ভালো সমর্থন পেয়ে থাকে। আশা করছি, এই সমর্থন শেষ পর্যন্ত থাকবে। প্লিজ, সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বাজে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবেন। শুধু বাংলাদেশি ক্রিকেটার নয়, বিদেশি তারকাদের ক্ষেত্রেও সতর্কতা অবলম্বন করবেন।
এর আগে সতীর্থ নাসির হোসেন ও তার বোনকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করায় মাশরাফি বিন মুর্তজা নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ বাংলাদেশি ব্যবহারকারীদের জন্য বন্ধ করে দিয়েছেন। নাসির হোসেনের পাশে দাঁড়াতেই মাশরাফির এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, বোনের সঙ্গে নিজের ছবি ফেসবুকে শেয়ার করে ভক্তদের বাজে ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যে বিব্রত হয়েছেন নাসির হোসেন। ছবি পোস্ট করার এক দিন পর ফেসবুক থেকে তা মুছে ফেলতে বাধ্য হন তিনি। -


 স্পোর্টস ডেস্ক : চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে বাংলাদেশের অনিশ্চয়তার দোলাচল শেষ হলো তাহলে! ক্রিকইনফো সম্পাদক সম্বিত বালের কথা সত্যি ধরে নিলে তাই। কাল টুইটারে তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ কিংবা ওয়েস্ট ইন্ডিজ-পাকিস্তান-জিম্বাবুয়েকে নিয়ে অনুষ্ঠেয় ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলোর ফল যা-ই হোক না কেন, ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ নিশ্চিত। ৩০ সেপ্টেম্বরের আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের সেরা আটে থাকার বিষয়ে তাকে নাকি জানানো হয়েছে খোদ আইসিসি থেকেই।

ভারতের বিপক্ষে সিরিজ শুরুর আগে বাংলাদেশের সামনে হিসাবটা ছিল পরিষ্কার। ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ছয় ম্যাচের মধ্যে দুটিতে জিততে পারলেই হয়। তাহলেই ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলা নিশ্চিত। ভারতের বিপক্ষে প্রথম দুই ম্যাচ জিতেই তাই চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার আনন্দে ভাসে বাংলাদেশ। সিরিজের শেষ ম্যাচ হারলেও ৯৩ রেটিং নিয়ে র‌্যাঙ্কিংয়ের সাত নম্বরে উঠে আসে মাশরাফি বিন মর্তুজার দল। ৮৮ রেটিংয়ের ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও ৮৭ রেটিংয়ের পাকিস্তানের মধ্যে দুই দলেরই সুযোগ থাকে না ৩০ সেপ্টেম্বরের আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশকে আটের বাইরে ছিটকে ফেলার।

কিন্তু পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজ-জিম্বাবুয়ের ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলার পরিকল্পনায় আবার একটু অনিশ্চয়তায় পড়ে যায় মাশরাফির দল। কারণ ওই টুর্নামেন্টে রেটিং পয়েন্ট বাড়িয়ে বাংলাদেশকে পেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছিল। যে কারণে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের গুরুত্ব বাংলাদেশের জন্য বেড়ে যায় অনেক। পাকিস্তান-ভারতের মতো প্রোটিয়াদের বিপক্ষে যদি সিরিজ জিততে পারে মাশরাফি বিন মর্তুজার দল, তাহলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলা নিয়ে সংশয় থাকত না বিন্দুমাত্র।

এ হিসাব মাথায় রেখেই প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের প্রস্তুতি শুরু করে বাংলাদেশ। তবে সম্বিত বালের কালকের টুইট বার্তা সত্যি হলে এখন কিছুটা চাপমুক্ত হয়ে মাঠে নামতে পারবে তারা। দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে সিরিজের তিন ওয়ানডেই যদি হারে বাংলাদেশ আর ওদিকে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ রেটিং পায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তান- তবু মাশরাফির দলের নাকি ভয়ের কিছু নেই। ৩০ সেপ্টেম্বরের আইসিসি র‌্যাঙ্কিংয়ে আটের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই বাংলাদেশের। ফলে ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলছেই বাংলাদেশ। এখন আইসিসি থেকে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসাটাই বাকি কেবল! - See more at: http://bangla.mtnews24.com/post.php?id=53372&page=3#sthash.8mpqIE6J.dpuf
বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, সরকার বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে আগামী নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করার নীলনকশা তৈরি করছে।  কিন্তু জনগণ সরকারের এই ষড়যন্ত্র মেনে নেবে না।  ইনু যে কথা বলেছেন তা মাতলামি ছাড়া অন্য কিছু নয়।

রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।